BREAKING NEWS

ads

Entertainment

Fashion

Food

Monday, October 1, 2018

প্রশ্নঃ-নিয়ত শব্দের অর্থ কি ও কাকে বলে?

প্রশ্নঃ-নিয়ত শব্দের অর্থ কি ও কাকে বলে? এবং নিয়তের বিধান কি?
উত্তরঃ-আমাদের সকলেরই জানা আছে যে. নামাযের আরকান-আহকাম মোট ফরজ ১৮টি।
তার মধ্যে অযুর পর প্রথম হল,
নিয়তের মাসায়েল।
নামায শুরু করার পূর্বে নিয়ত করা ফরজ।
নিয়ত না করলে নামায হবে না।
যেমন, আদ্দুররুল মুখতার গ্রন্থপ্রনেতা লিখেছেনঃ :شروط الصلوة الخامس النيةوهي الارادة অর্থাত নামাযের পঞ্চম শর্ত হচ্ছে নিয়ত করা।
আর নিয়ত হচ্ছে মনের ইচ্ছার নাম।
আর অন্তরের দৃড় সঙ্কল্পকে নিয়ত বলা হয়।
এ সম্পর্কে আল্লামা শামী রহ. লিখেছেন: النيةلغةالعزم والعزم وهوالارادة الجازمة القاطعة অর্থাত আভিধানিক সূত্রে নিয়ত হল'আযম'।
আর আযম বলা হয়, মনের দৃড় সঙ্কল্পকে।
অর্থাত যে নামায আদায় করা হচ্ছে সে নামাযের ইচ্ছা অন্তরে এমন দৃড়ভাবে হাজির করা যে, কোন্ নামায পড়ছো বলে প্রশ্ন করামাত্রই সঠিক উত্তর দিতে সক্ষম হয় যে,
আমি অমুক নামায পড়ছি।
তবেই তার নামায শুদ্ধ হবে।
চিন্তা করে উত্তর দিলে হবে না।
.
------------------------প্রমাণ-------------------------
ফতোয়া আলমগীরী১/৬৫
*হিদায়া১/৯৬ *শামী২/৯০ *বাহরুর রায়েক্ব১/৪৮২ *হাশিয়া তহতাবী২১৫

Friday, July 27, 2018

১০০টি ইংরেজি শর্ট ডায়ালগ, কথা বলতে যা প্রায়ই ব্যবহার হয়

১০০টি ইংরেজি শর্ট ডায়ালগ, কথা বলতে যা প্রায়ই ব্যবহার হয় 
✪ Definitely – অবশ্যই
✪ Let it pass - ছেড়ে দিন।
✪ Obviously – স্পষ্টত, সম্ভবত
✪ I’m off - আমি গেলাম।
✪ As if - যেন, কি যে হতো
✪ My goodness! - একি!
✪ How come - কি ব্যাপার?
✪ Damn it! - চুলায় যাক!
✪ What a surprise!- হটাৎ যে!
✪ Go to the devil! – গোল্লায় যাক!
✪ What about you? – তোমার খবর কি?
✪ What’s up - কি খবর?
✪ Carry on - চালিয়ে যাও
✪ Wow - বাহ, দারুন তো
✪ What a mess! - কি এক ঝামেলা!
✪ Oh shit - ধ্যাত্তেরি
✪ Yes, go on - হ্যা, বলতে থাক
✪ Oh dear! - বলো কী! 
✪ Hi guys - হ্যালো বন্ধুরা
✪ Good job! – সাবাশ!
✪ So what? – তাতে কি?
✪ Oh, no! - এ হতে পারেনা!
✪ Pay attention! - মনোযোগ দিন!
✪ It’s your turn - এবার তোমার পালা
✪ I'm at a loss - কি বলব ভেবে পাচ্ছিনা!
✪ Heiya! It is you I see - আরে তুমি যে!
✪ Oh! come on - আহ! একটু বুঝতে চেষ্টা করো
✪ so so - মোটামোটি
✪ So be it - তবে তাই হোক
✪ Who cares! – কার কি যায় আসে!
✪ Excuse me - এই যে শুনুন
✪ Not a bit - একটুও না
✪ That’s fantastic - এটা সত্যি চমৎকার 
✪ Next to nothing - বলতে গেলে কিছুই না
✪ Mind your language - ভাষা সংযত করো
✪ Come to the point – আসল কথা বল
✪ That's right - ঠিক বলেছেন
✪ To be frank - খোলাখুলি ভাবে বলতে গেলে।
✪ Really pleased - সত্যি আনন্দিত
✪ I am delighted- আমি আনন্দিত ।
✪ So kind of you! - আপনার দয়া।
✪ Anybody home? - বাড়িতে কেউ আছেন?
✪ Keep quiet - চুপ কর
✪ No entrance - প্রবেশ নিষেধ
✪ It’s enough - যথেষ্ট হয়েছ
✪ What happened - কি হয়েছে
✪ What an idea! - কি বুদ্ধি!
✪ Well done - সাবাশ
✪ Indeed! - সত্যি!
✪ How peaceful! - কি শান্ত!
✪ Get lost - বিদায় হোন।
✪ Let me see - আমাকে দেখতে দাও
✪ Oh sure - ও নিশ্চয়ই
✪ Who knows! – কে জানে!
✪ Bullshit! – বাজে কথা
✪ But who cares! - কে ধারধারে!
✪ No more buts - আর কোন কিন্তু নয়
✪ How so – তা কি করে হয়?
✪ I think so - আমি তাই মনে করি
✪ Calm down - শান্ত হও
✪ Let’s have a look - চল দেখি
✪ Let’s run away - চলো এক্ষুনি পালাই 
✪ I am getting wet - আমি ভিজে যাচ্ছি
✪ I don’t care! – আমার কিছু যায় আসেনা!
✪ How else – আর কিভাবে?
✪ Little by little – ক্রমান্বয়ে।
✪ Is it so! - তাই নাকি!
✪ If you do case - যদি আপনি চান
✪ Have a good day - ভাল একটি দিন কাটাও।
✪ Let’s sit somewhere - চল কোথাও বসি
✪ So far so good - এ পর্যন্ত সবই ভালো
✪ I tend to think – আমার কেন যেন মনে হয়।
✪ I suppose so – আমিও সেটা ধারণা করছি।
✪ I don’t mind – আমি কিছু মনে করি না।
✪ If so, so what - যদি তাই হয় তাতে কী
✪ Keep your word – তোমার কথা রেখো।
✪ Nothing is impossible – কোন কিছুই অসম্ভব নয়।
✪ Whatever (you want) – তুমি যা চাও।
✪ Whatever you do? – তুমি যা কর।
✪ Why should I care? – কেন আমি পরোয়া করব?
✪ Something else – অন্য কিছু।
✪ Nothing else – অন্য কিছুই না।
✪ Talk sense - চিন্তা করে কথা বল 
✪ Don’t say anymore – আর কিছু বলো না।
✪ Forget it - ও ভুলে যাও। 
✪ What a pity- কি দু:খজনক ।
✪ Hold on - লাইনে থাকুন
✪ Do it at once! - এক্ষুনি কর!
✪ Speak with care - সাবধানে কথা বল।
✪ How strange! - কি অদ্ভুত!
✪ By the grace of Allah - আল্লাহার রহমতে
✪ How absurd! - কি বাজে বকছো!
✪ Good riddance! - যাক বাচা গেল!
✪ Just for asking - চাইলেই পাওয়া যায়
✪ Stand in queue - লাইনে দাঁড়ান
✪ No smoking - ধূমপান নিষেধ
✪ Let me digress - একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে যাওয়া যাক 
✪ I swear I will - কসম আমি করব ।
✪ I give up - আমি ছেড়ে দিয়েছি ।
✪ Pardon me - ক্ষমা কর
✪ If so, so what - যদি তাই হয় তাতে কী
✪ I suppose so – আমিও সেটা ধারণা করছি।
✪ Why should I care? – কেন আমি পরোয়া করব?
✪ Is it so! - তাই নাকি!
✪ I am delighted- আমি আনন্দিত ।

Tuesday, July 17, 2018

২০২০ সালে যে ১০টি দক্ষতা তোমার থাকা চাই

২০২০ সালে যে ১০টি দক্ষতা তোমার থাকা চাই

আমাদের দেশে তরুণদের খুব প্রচলিত একটি অভিযোগ, “চাকরি নেই!” অনেকেই দেশের স্বনামধন্য সব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএএমবিএ করছে, ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়ছে, কিন্তু কিছুতেই একটা ভালো চাকরি জোগাড় করতে পারছে না। সমস্যাটা কোথায়- কর্মসংস্থানের অভাব, নাকি দক্ষতার অভাব?
একটি দেশের দক্ষ মানব সম্পদের চেয়ে কোন সম্পদই মূল্যবান নয়। বাংলাদেশের ১৮-৩৫ বছর বয়সীদের জনসংখ্যা দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশযা আনুমানিক ৫ কোটি। দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে এ বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশই কাজ পাচ্ছেনা কোথাও।
বর্তমানে বাংলাদেশের ৪৭ শতাংশ স্নাতক সম্পন্ন করেও বেকার। অনেকের ধারণা তার কোন মামা-খালু নেই তাই চাকরী হচ্ছে না। অনেকে শিক্ষাব্যবস্থাকে দোষারোপ করে থাকে। অনেকে মনে করেন দেশে কর্মসংস্থানের পরিমাণ সীমিত।
সুতরাং চাকরি নেই কথাটি ঠিক নয়, যেটি নেই তা হচ্ছে প্রয়োজনীয় দক্ষতা। অর্গানাইজেশন একটি মানুষকে তখনই চাকরি দেবেযখন সে তাদের কিছু ভ্যালু’ দিতে পারবে। এটি বিশ্বজুড়ে সব অর্গানাইজেশনের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে দেশে দুই লাখের বেশি বিদেশী নাগরিক কর্মরত রয়েছেন যাদের বেশিরভাগই ভারতের। এর পরের ধাপে শ্রীলংকা ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশের নাগরিক। আমাদের দেশেরই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উচ্চপর্যায়ে কর্মরত এই বিদেশী নাগরিকগণ উপার্জিত অর্থের বড় অংশ নির্বিঘ্নে স্বদেশে পাঠাচ্ছেন যার পরিমাণ ৫ বিলিয়ন ডলার বা ৪০ হাজার কোটি টাকা!
যেমন গুগলে চাকরি পেতে পরীক্ষায় বেশি জিপিএ থাকতে হবে এমন কোন কথা নেই। গুগলে চাকরি পেতে জিপিএ কিংবা পরীক্ষায় খুব ভালো নম্বর পাওয়ার বিষয়টির তেমন কোনো গুরুত্বই নেই। সেখানে দেখা হয় প্রার্থী সত্যিকারের “কাজ” কতোটা জানে, সেজন্য গণিত ও কম্পিউটিংবিশেষ করে কোড লেখার ক্ষেত্রে অসাধারণ দক্ষতা জরুরি।
ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করেঅনেক গবেষণা করে কিছু বিষয় খুঁজে বের করেছেনযেগুলোর উপর নির্ভর করছে ২০২০ সালে আমাদের কর্মজীবনের সুনিশ্চয়তা। চলো জেনে নেওয়া যাক সে বিষয়গুলোর ব্যাপারে।

Critical thinking

Critical thinking এর অর্থ হচ্ছে বিভিন্ন তথ্যকে কাজে লাগিয়ে একটি যথাযথ সিদ্ধান্ত নেয়ার প্রক্রিয়া। সেজন্য কাজের সাথে সম্পর্কিত সবরকম তথ্য নখদর্পণে থাকতে হবে। প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিগুলো কী কী কর্মপরিকল্পনা নিয়ে আগাচ্ছে, বাজারে কোন জিনিসটির চাহিদা এখন সবচেয়ে বেশি, নিজের কোম্পানির শক্তি-দুর্বলতার জায়গাগুলো সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে, এবং সেগুলোকে কাজে লাগিয়ে প্রতিকূল মুহূর্তে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার যোগ্যতা গড়ে তুলতে হবে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কোম্পানির অমুক শাখায় এক সপ্তাহ ধরে প্রচুর Sale হচ্ছে, তোমাকে খুঁজে বের করতে হবে sales বেড়ে যাওয়ার পেছনে কী কী বিষয় কাজ করছে। সেগুলো কোম্পানির অন্যান্য শাখায় প্রয়োগ করা সম্ভব কিনা, সেটি কি দীর্ঘমেয়াদে কোম্পানিকে কোন বড় প্রফিট দেবেনাকি দেবে না- এগুলো বুঝতে হবে। এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে Data হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি, যার তথ্যভাণ্ডার যত বেশি, কর্মক্ষেত্রে সে অন্যদের চেয়ে স্বভাবতই এগিয়ে থাকবে।

Creativity

একটি বিল্ডিং কারা তৈরি করে? বানানোর কাজটি করেন রাজমিস্ত্রীরা, কিন্তু মূল কৃতিত্ব কিন্তু আর্কিটেক্টের- কারণ ডিজাইনের কাজ তিনিই করে থাকেন।
life hacks, life skills, Skill Development
তাই তুমি কি নিজে থেকে কিছু তৈরি করতে পারছো নাকি গতানুগতিক কাজ করে যাচ্ছো সেটির উপর তোমার মূল্য নির্ধারিত হবে। পৃথিবীজুড়ে সৃজনশীলতার মূল্য অনেক বেশি। সৃজনশীল কর্মী সব কাজ একটু ভিন্নভাবে করেযা গতানুগতিক পদ্ধতির চেয়ে বেশি আউটপুট নিয়ে আসে। তোমার কাজে সৃজনশীলতার প্রভাব যত বেশি থাকবে কোম্পানি তোমার উপর ততোই খুশি হবে।
তাই কেবল নিজের কাজ নিয়ে পড়ে থাকলে চলবে না, চোখ-কান খোলা রাখতে হবেচারদিকের সব কিছু ভালোভাবে লক্ষ্য করতে হবে। আর ছাত্রাবস্থায় প্রচুর পরিমাণে বই পড়া এবং মুভি দেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
(অ্যাকশন, থ্রিলার আর সুপারহিরো মুভি না, শিক্ষামূলক বই মুভি প্রচুর রয়েছে, সেগুলো দেখার অভ্যাস গড়ে তোলো। যেগুলো তোমার কাজের সাথে সম্পর্কিত।)

People management

আমাদের প্রজন্মের নামে প্রবীণদের অন্যতম বড় অভিযোগ- আমাদের মাঝে বিনয়ের অভাব প্রকট। অনেকসময় স্বাভাবিকভাবে কথা বললেও শুনলে মনে হয় যেন ঝগড়া করছি! ইন্টারনেট এডিকশনের ফলে আরো ভয়াবহ সমস্যা তৈরি হয়েছে- সারাদিন স্মার্টফোন, ল্যাপটপ নিয়ে বসে থাকে তরুণেরা, মানুষের সাথে মেলামেশা, আলাপ করার দক্ষতাগুলো একেবারেই গড়ে উঠে না।
কোম্পানিতে কাজ করতে গেলে নানারকম মানুষের সাথে উঠা-বসা করতে হয়, সবার সাথে মানিয়ে চলতে হয়। তুমি বড় পদে কাজ করতে চাইলে অবশ্যই ছোট-বড় বিভিন্ন টিমকে নেতৃত্ব দিতে হবে। প্রশ্ন হচ্ছে তুমি কীভাবে তোমার টিমকে ম্যানেজ করছো? 
তোমার বস কখনো তোমার টিমের সবাইকে ডেকে ডেকে খবর নিতে আসবেন না। তিনি চাইবেন সব কিছুর একটি সার-সংক্ষেপ তুমি তাঁর সামনে উপস্থাপন করবে। আর সেজন্য তোমাকে অবশ্যই টিমের সদস্যদের সাথে চমৎকার বোঝাপড়া গড়ে তুলতে হবে, তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে, কে কখন কোথায় কী কাজ করছে, কবে ছুটিতে যাচ্ছে, কার উপর কোন কাজের দায়িত্ব-  সব কিছু নখদর্পণে থাকতে হবে। এই কাজগুলো সুষ্ঠুভাবে করতে পারলেই কর্তৃপক্ষ তোমার উপর  নিশ্চিন্ত মনে ভরসা করবে।

Warren Buffett’s law

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী ব্যক্তি ওয়ারেন বাফেটের ৬০টিরও বেশি কোম্পানি রয়েছে। পরিচালনার ক্ষেত্রে তার নীতি হলো, প্রতিষ্ঠানকে প্রধান নির্বাহী-ম্যানেজারের হাতেই ছেড়ে দিতে হবে। সুতরাং তার প্রধান কাজ হচ্ছে একজন যোগ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বা ম্যানেজার খুঁজে বের করা। বুদ্ধিহীন অলস লোকের পক্ষে দূরদর্শী সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব নয়।
আরামপ্রিয়দের ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া যাবে নাকারণ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়েন তারা। আন্তরিকতা কম থাকা ব্যক্তিদের সমস্যা তাদের মাঝে প্রতিনিয়ত ছাড়িয়ে যাওয়ার, উন্নতির চেষ্টা থাকে না খুব একটা।
এমন ব্যক্তিদের কোম্পানিতে নিতে হবে, যাদের আদর্শ হচ্ছে, “You are your job!” যাদের পেশা শুধু উপার্জনের মাধ্যম নয়ব্যক্তিগত গর্বও বটে। প্রতিকূল পরিবেশে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন সেখান থেকে বেরিয়ে আসারঅনুকূল সময়ে তাদের চেষ্টা থাকে উন্নতির। এমন সংগ্রামী স্বপ্নবাজ ব্যক্তিদেরই খুঁজে বের করেন তিনি।
ওয়ারেন বাফেট মনে করেনসর্বোচ্চ আউটপুট পেতে চাইলে এমন ব্যক্তিদেরই দায়িত্ব দিতে হবে। এ ধরনের ব্যক্তিরা কাজের ক্ষেত্রে স্বাধীনচেতা হন, নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন, যেকোন মূল্যে কাজ আদায় করে ছাড়েন। মানুষ কোনো ক্ষেত্রকে আপন ভাবতে শুরু করলে সেখানে স্বাধীনতা চায়, ঠিক এই স্বাধীনতাটাই তিনি তার ম্যানেজারদের দেন।
বছরে একবার বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের বার্ষিক সভা হয়। সেখানে ওয়ারেন বাফেট প্রতিষ্ঠানের সবার এবং শেয়ারহোল্ডারদের উদ্দেশ্যে একটি দীর্ঘ চিঠি লেখেন। সেই চিঠিতে প্রতিষ্ঠানের মূল্যায়ন থেকে শুরু করে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার সবকিছু উল্লেখ থাকে।

Co-ordination with others

কর্মক্ষেত্রে অনেকরকম মানুষের সাথে কাজ করতে হয়, সবাই একরকম নয়। কারো সাথে সহজেই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠবে, কারো সাথে আবার তোমার মিলবে না। কিন্তু কাজ করতে গেলে সবার সাথেই মানিয়ে চলার দক্ষতা থাকতে হবে। অমুককে তুমি পছন্দ করো না তাই তার সাথে কাজ করতে পারবে না- এমনটা হলে চলবে না।
তাই অবশ্যই তোমাকে কাজের প্রয়োজনে সবার সাথে মানিয়ে চলার, সবার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষমতা থাকতে হবে। সমন্বয় সাধন না হলে কাজের মধ্যে একটি ভালো যোগসূত্র থাকবে না। তাই এই গুণটি খুব দরকারী।

Emotional Intelligence

Emotional Intelligence এর মানে হলো কাজের সময় নিজের ব্যক্তিগত আবেগকে সরিয়ে পেশাগত আচরণ করা। খুব সহজ উদাহরণ দেই, মনে করো তোমার আপনজন মারা গেছে, স্বভাবতই কর্মক্ষেত্রে তোমার মন ভার হয়ে থাকবে। কিন্তু সেজন্য যদি তোমার কাজের উপর প্রভাব পড়ে, তাহলে কিন্তু চলবে না। কারণ তোমার কাজের সাথে অনেক মানুষের কাজ জড়িয়ে আছে, তারা কিন্তু দেখতে যাবে না তোমার কী হয়েছে, তাদের কাছে শুধু কাজ আদায় হচ্ছে কিনা সেটিই মুখ্য।
আবার মনে করো, কোন কারণে বস তোমাকে ঝাড়ি দিলোতখন তোমার কাজ হবে নিজের ভুলকে স্বীকার করে নিয়ে খুঁজে বের করা- কী কারণে তোমাকে ঝাড়ি খেতে হলো! মন খারাপ করাই যাবে নাপেশাদারিত্ব বজায় রেখে নিজের কাজে উন্নতি কোথায় করা যায় সেটি নিয়ে ভাবতে হবে। এই ব্যাপারটাই Emotional Intelligence এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

Judgement & Decision making

সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ, এই গুণটি থাকলে তুমি সবখানে সমাদর পাবে। একজন ম্যানেজারের কাজ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা, সেটি সঠিক হোক আর ভুল হোক। এই গুণটি কিন্তু শৈশব থেকেই গড়ে উঠে। যেমন কোন ফ্লেভারের আইসক্রিম কিনবে থেকে শুরু করে কোন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ কিনবে- সবখানেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি রয়েছে। খুব সহজ উদাহরণ- এই যে লেখাটি পড়ছো, এটির টাইটেল কী হবে সেটিও কিন্তু আমার নানাদিক ভেবে সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।
আমাদের দেশে নানা কারণে মানুষের মাঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার গুণটি গড়ে উঠে না। কারণ বেশিরভাগ পরিবারেই বাবা-মায়েরাই সন্তানের নানা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কাজগুলো করে থাকেন।
কিন্তু কর্মক্ষেত্রে তো আর বাবা-মা সাথে থাকবেন না! তাই এখানে সব কিছু বিচার করে যদি তুমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার যোগ্যতা রাখো তখনই নিজেকে লিডার হিসেবে দাবী করতে পারবে। তুমি যদি খুব ছোট ছোট ইস্যু নিয়ে বসের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করো, তাহলে তোমার উপর কর্তৃপক্ষের ভরসা গড়ে উঠবে না।

Service Orientation

মানুষের সেবা করার মানসিকতা খুব জরুরী। আমাদের দেশে এই বিষয়টির প্রচলন নেই বললেই চলে। আমরা পড়ালেখা করি- কিন্তু কোন আগ্রহ পাই না। চাকরি করতে গেলেও কাজের প্রতি কোন মমতা থাকে না। কখন ছুটি হবে, কোথায় কোথায় বেড়াতে যাবো সেগুলো নিয়ে আমরা মশগুল থাকি।
তুমি যখন কোন কাজ করবেতোমাকে অতি অবশ্যই সবার আগে সেই কাজটিকে ভালোবাসতে হবে। কারণ কাজকে ভালো না বাসলে তুমি কখনোই যথাযথ সেবা দিতে পারবে না। কর্তৃপক্ষ যখন দেখবে তোমার সেবা প্রদানে ঘাটতি, তখন স্বাভাবিক ভাবেই তোমার উপর তাদের ভরসা অনেক কমে যাবে।
Negotiation
Negotiation কে সোজা বাংলায় বলা চলে মীমাংসা করা, দুপক্ষের মাঝে আলোচনার মাধ্যমে একটি সিদ্ধান্তে আসা। কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের পর তোমাকে দিনে কতগুলো Negotiation করতে হবে তুমি ভাবতেও পারবে না! তুমি যদি এই কাজটি করতে অপারগতা প্রকাশ করোতাহলে স্বভাবতই অনেক পেছনে পড়ে যাবে!
বর্তমান পৃথিবীর ব্যবসায়িক জগতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ Negotiation। আমাদের দেশের অনেক এজেন্সি শুধুমাত্র Negotiation করার জন্য কিছু কর্মীকে কোম্পানিতে রাখে। সুতরাং তুমি যদি এই কাজটিতে দক্ষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলো, তাহলে কোম্পানিতে তোমার এগিয়ে যাওয়া কেউ ঠেকাতে পারবে না!
এই Negotiation এর দক্ষতাও কিন্তু একদম ছোটবেলা থেকেই গড়ে উঠে। বাজারে গিয়ে দোকানীর সাথে দরাদরি, বন্ধুদের মাঝে মন কষাকষির মীমাংসা, কাউকে কোন কিছুতে রাজি করানো- জীবনে সবক্ষেত্রেই Negotiation স্কিলের মূল্য অপরিসীম।
  Cognitive Flexibility


তুমি যেই বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করছো তার বাইরেও নানা বিষয়ে জ্ঞান থাকতে হবে। কমপক্ষে হলেও দু’টি বিদেশি ভাষা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান পৃথিবীতে কী কী ঘটছে, কোন দেশের রাজনৈতিক সামাজিক পরিস্থিতি কেমন- সবকিছু নিয়ে ভাল ধারণা থাকতে হবে। সেজন্য নিয়মিত খবরের কাগজ পড়ার অভ্যাস অবশ্যই গড়ে তুলতে হবে। তুমি যদি মনে করো “আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি, ডোনাল্ড ট্রাম্প আর পুতিনের মাঝে কী আলোচনা হলো সেটি জেনে আমার কি লাভ!” তাহলেই মুশকিল!
life hacks, life skills, Skill Development
সবকিছু নিয়েই প্রাথমিক পর্যায়ে জ্ঞান থাকতে হবে। পাওয়ারপয়েন্ট, এক্সেল, ভিডিও এডিটিং এগুলো তো অপরিহার্য। তাই এখন থেকেই নানা বিষয়ে দক্ষতা গড়ে তোলো। যেখানেই যাবে সবকিছু মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করবে, শেখার চেষ্টা করবে। তাহলেই তোমার এগিয়ে যাওয়া কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না।  

Wednesday, July 11, 2018

জিরো গ্রাফিক্স এর পক্ষ হতে আপনাকে স্বাগতম

আস্সালামু আলাইকুম।..........

জিরো গ্রাফিক্স এর পক্ষ হতে আপনাকে স্বাগতম ।

আমাদের গ্রাফিক্স ডিজাইনের বিভিন্ন প্রকার কাজের ধরন...... 
ফেসবুক পেইজ, ছবি ইডিটিং, বিলবোর্ড, স্টিকার, হেডার, ক্যালেন্ডার, পোষ্ট কার্ড, ইনভাইট কার্ড, ভিজিটিং কার্ড, লোগো, ম্যামো, ব্যানার, ক্যাটালগ, আইডি-কার্ড, পোস্টার, ক্লিপিং, ব্রুশিয়ার, বুক কভার, লিফলেট, ট্যামপ্লেট, রিপোর্ট, এ্যাড, ফ্ল্যায়ার, লেবেল, টি সার্ট,প্যাড,প্যানা,পিভিসি,পত্রিকা,ম্যাগাজিন ইত্যাদি সহ। সকল প্রকার গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করে থাকি। আমরা যে কোন ধরনের প্রেস প্রিন্টিং কাজও করে থাকি। আমরা আপনার সকল কাজ করে ডেলিভারি দিয়ে। পরে আপনার কাজ থেকে টাকা নেওয়া হবে।এর আগে কোন টাকা পয়সা নেওয়া হবে না। শর্ত প্রযোজ্য।

প্রয়োজনে: ০১৭৭৫-৭৬৯২১৩

Tuesday, July 10, 2018

রোজনামচা লেখুন

প্রতিদিন একটি করে হলেও রোজনামচা লেখুন ।বছর শেষে দেখবেন আপনার ৩৬৫ টি লেখা হয়েগেছে। আপনার হাতও অনেক শক্তিশালী হয়ে যাবে। লেখণীর ময়দানে আপনি এক অন্য জগতে প্রবেশ করবেন।
প্রতিদিন একটি করে রোজনামচা লেখে 'এসো রোজনামচা লিখি' জমা করুন।
এতে আপনার লেখা হারাবেনা সংরক্ষণ থাকবে আজীবন।
তাই আর দেরি নয় শুরু করে দিন আজই।
নাম্বার বা তারিখ উল্যেখ করেও লেখতে পারেন।


Friday, June 22, 2018

কিছু রাত আছে ভোর হয়না


বিরহের গজল।

৪ মিনিটের ভিডিও আপনার জীবন বদলে দিতে পারে একবার হলেও দেখবেন




Category 1

 
Back To Top
Copyright © 2014 আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন। . Shared by Themes24x7